ভাঙনঋতুর উপাখ্যান

এখানে জোড়া রইল ভাঙনঋতুর উপাখ্যান নামক একটি সামান্য বড় আখ্যান। লেখা শুরু হয়েছিল ২০০৫ এ । তারপর নানা ঘাটের জল খেয়ে শেষ হয় ২০০৭ এ। নন্দীগ্রামের গণহত্যার পর। ছাপা হয় নানা টালবাহানার পর ২০০৯ এ। অগ্রবীজ নামক একটি ছোট কাগজে। সেখানে অবশ্য এই লেখাটার গ্রাফিক দিকটি নিয়ে কাজ করা সম্ভব হয়নি।

bhaanganritu


এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে

 eikhaane sarojini

এখানে জোড়া রইল আরেকটা গল্প, ২০০৯ এ লেখা। যদিও তখন আমি বা আমার বন্ধুরা নিশ্চিত ছিল  আমার উপন্যাস নীচু বাড়িদের দেশ প্রকাশক জোটাতে সক্ষম হবে, শীতকালে প্রকাশ পাচ্ছে এক পত্রিকায়, তারাই বই করে দেবে এমন কথা হয়েছিল, কিন্তু আমার মনে খটকা ছিলই। সেইরকম একটি ভাবনা থেকে এই লেখাটা।


প্রথম আখ্যান


শুধু একবার বলো, কেন!

অতএব আমারও ইচ্ছে হল নিজের ব্লগ শুরু করব। তা হল। এই ব্লগে শুধুমাত্র আখ্যান ও তা নিয়ে কথাবার্তা থাকবে। যাঁরা বাংলা আখ্যানে সমাজবাস্তবতার চাপে অথবা ব্যক্তিগত লেখালেখির ৫০ দশকের পুনরাবৃত্তিতে  ক্লান্ত তাঁরা আসুন এই ব্লগে। নিছক গপ্পো করার মোহ কাটাতে অক্ষমতা এবং চারপাশে ঘটে চলা অজস্র আখ্যানকে নিজের বলে চালিয়ে দেবার সক্ষমতাকে এখানে ডিজিটাল মাধ্যমে ধরে রাখা এর আরেকটা উদ্দেশ্য। তাছাড়া লিটল ম্যাগাজিনের লেখা গপ্পোগাছা কোনওভাবেই যেহেতু আমার দূরে থাকা ব্যক্তিগত বন্ধুদের পাঠানো সম্ভব নয়, তাই এই ব্লগ এটাও বলা যেতে পারে।  আর একটা মস্ত কারণ লেখক হবার এক অদম্য জেদ!  এই ব্লগের নাম নিয়ে কিছু লিখবনা। পরে স্পষ্ট বোঝা যাবে কেন এই নাম।

প্রথম লেখাটি ২০০১ এ লেখা। সেইসময় আমি একটি উপন্যাসও লিখি। সেটা এখন লুকনো আছে। সমসাময়িক একটি ছোট আখ্যান দিয়ে শুরু করি। প্রসঙ্গত জানাই। এই লেখাটির ছাপার সময় নাম ছিল তৃতীয় দুনিয়া। ছাপা হয়েছিল তীব্র কুঠার নামক পত্রিকায় ২০০২ এর জানুয়ারিতে। পরে এই ছোট আখ্যানটি আমার একটি বড় আখ্যান নীচু বাড়িদের দেশ এর শেষ অধ্যায় হয়ে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করতে অস্বীকার করে।